সভায় শিক্ষকরা জানান, বিদ্যালয়গুলো দূর্গম চরাঞ্চল, পিছিয়েপড়া, শিক্ষায় অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় স্থাপিত। ফলে বিদ্যালয়গুলো এলাকার শিক্ষা বিস্তারে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ হলে শিক্ষার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠির ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার সুযোগ আরও বাড়বে। তাই তারা অনতিবিলম্বে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের দাবি জানান।
পরে সুশীল কুমার বাড়ৈকে সভাপতি ও মো. কামাল হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করে সেসিপ, এসইএসডিপি ও এফএসএসএপি-২ প্রকল্পভূক্ত বিদ্যালয় জাতীয়করণ বাস্তবায়ন পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়।
এছাড়া আবদুল লতিফকে সাংগঠনিক সম্পাদক, মিজানুর রহমান মানিককে প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, মো. শামসুল হককে কোষাধ্যক্ষ ও দেশের ৯টি শিক্ষাবোর্ডের অধীন ১ জন করে ৯ জন প্রতিনিধিকে মনোনীত করে নির্বাহী সদস্য নির্বাচন করা হয়।
Leave a Reply